প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের সাবেক রাজনীতিবিদ গোলাম আযম ৪০ বছরেরও বেশি সময় আগে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে বিচারের মুখোমুখি। ৮৯ বছর বয়সী গোলাম আযম হাঁটতে পারেন না, দেখতে পান না, এমনকি শুনতেও পান না। তা সত্ত্বেও ১০ জন সশস্ত্র পুলিশ কর্মকর্তা সার্বক্ষণিক তাঁকে পাহারা দিচ্ছেন।’
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘সম্প্রতি জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ এক শুনানিতে গোলাম আযম ও অন্য অভিযুক্তদের আটক করে রাখার বিষয়টিকে অযৌক্তিক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী বলে অভিহিত করেছে।’
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘যদিও আইনমন্ত্রী এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এই ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল নয়। এটি দেশীয় ট্রাইব্যুনাল। তাই যাদের গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে, তাদের আটক অবৈধ নয়।’
প্রতিবেদনে শেষে গোলাম আযমের বিচার সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। আদালতের সিদ্ধান্ত যা-ই আসুক না কেন, এর পরিণতি হবে নাটকীয়। এটা অনেকের কাছেই সুবিচার বলে মনে হবে। কিন্তু পরিণতিতে দেশ নিপতিত হবে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে।’
সর্বশেষ শিরোনাম
অনলাইন ডেস্ক
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের
অভিযোগে আটক জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমকে নিয়ে গতকাল
বুধবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাবশালী আল জাজিরা
টেলিভিশন। চ্যানেলটির অনলাইনেও এ বিষয়ে ‘বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ যুদ্ধাপরাধে
অভিযুক্ত’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। ঢাকা থেকে প্রতিবেদনটি তৈরি
করেছেন, নিকোলাস হক।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সাবেক রাজনীতিবিদ গোলাম আযম ৪০ বছরেরও বেশি সময় আগে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে বিচারের মুখোমুখি। ৮৯ বছর বয়সী গোলাম আযম হাঁটতে পারেন না, দেখতে পান না, এমনকি শুনতেও পান না। তা সত্ত্বেও ১০ জন সশস্ত্র পুলিশ কর্মকর্তা সার্বণিক তাকে পাহারা দিচ্ছেন।’
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, সম্প্রতি জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ এক শুনানিতে গোলাম আযম ও অন্য অভিযুক্তদের আটক করে রাখার বিষয়টিকে অযৌক্তিক ও আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী বলে অভিহিত করেছে। যদিও আইনমন্ত্রী এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এই ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল নয়। এটি দেশীয় ট্রাইব্যুনাল। তাই যাদের গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে, তাদের আটক অবৈধ নয়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, গোলাম আযমের বিচার সম্পর্কে প্রতিবেদনে শেষে বলা হয়, দোষী সাব্যস্ত হলে তার মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। আদালতের সিদ্ধান্ত যা-ই আসুক না কেন, এর পরিণতি হবে নাটকীয়। এটা অনেকের কাছেই সুবিচার বলে মনে হবে। কিন্তু পরিণতিতে দেশ নিপতিত হবে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে।
2 comments:
bicher er nane prohoshon cholche,bissobashi ta busegache
bicher er nane prohoshon cholche,bissobashi ta busegache
Post a Comment