newspaper is not freedom

now a day   our news paper could not work free and freedom.Like as prothom -alo ,it is powerful media in Bangladesh.it could not work their wise,the 17th February  they public some comments about views opinion,
but when government said they want punishment who negative remark  about war crime tribunal,then this newspaper uddro there some views opinion.plz observe after and before remark.its prove newspaper   are not free and freedom.


                                                     before



সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সংসদে প্রস্তাব গ্রহণ

নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৭-০২-২০১২

সরকার না চাইলেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে গতকাল একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে জাতীয় সংসদে। ফলে সংসদীয় বিধি অনুযায়ী সরকারকে এ বিষয়ে এখন আইন প্রণয়ন করতে হবে।
সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, সরকারের অবস্থানের বাইরে সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের সংসদীয় ইতিহাসে এটিই প্রথম।
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি প্রত্যাহারের অনুরোধ করলে নোটিশদাতা সরকারদলীয় সাংসদ বেনজীর আহমদ তা প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু সংসদীয় নিয়ম অনুযায়ী এটি ভোটে দেওয়া হলে সাংসদেরা সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি প্রত্যাহারের বিপক্ষে ভোট দেন। ফলে প্রস্তাবটি সংসদে গৃহীত হয়ে যায়। ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী এ সময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন।
যোগাযোগ করা হলে রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত প্রথম আলোকে বলেন, সংসদে সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গৃহীত হওয়ায় এখন অবশ্যই আইন করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার প্রথম আলোকে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যারা বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাদের অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত। কিন্তু যে আইনের কথা বলা হচ্ছে, তা বিরোধী দলকে দমনের উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। তিনি মনে করেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা দিয়েছে আওয়ামী লীগ নিজেই। শাস্তি হওয়া সাত শতাধিক অপরাধীকে তারা ছেড়ে দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামীকে পাশে বসিয়ে রাজনীতি করে বাধা সৃষ্টি করেছে। এখন বিএনপি যা করছে, তা হচ্ছে এই বিচারের প্রক্রিয়াগত সমালোচনা। এটা দেশে-বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকেও হচ্ছে। সরকার বাধা সৃষ্টিকারীদের শান্তি না দিয়ে সমালোচনাকারীদের শাস্তি দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে।
যেভাবে প্রস্তাবটি গৃহীত হলো: গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সংসদের বেসরকারি দিবসে সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন বেনজীর আহমদ। প্রস্তাবটি ছিল, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য যারা বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিধি-বিধান করা হোক।’ সরকারি দলের গোলাম দস্তগীর গাজী, শহিদুজ্জামান সরকার, ইসরাফিল আলম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, নাজমা আকতার ও জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক প্রস্তাবের আগে ‘অবিলম্বে’ শব্দটি যোগ করার সংশোধনী আনেন। সংসদে তা গৃহীত হয়।
এরপর প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, সরকার আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচার-প্রক্রিয়া শুরু করেছে। মার্চের মধ্যে আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হবে। এরই মধ্যে সংসদে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাবও পাস হয়েছে। সরকার আপাতত বাধাদানকারীদের ব্যাপারে নমনীয় মনোভাব প্রদর্শন করছে। তবে এ নমনীয় ভাব থাকবে না। অবিলম্বে বাধাদানকারীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। এ ব্যাপারে নতুন কোনো আইন প্রণয়নের প্রয়োজন নেই। প্রচলিত আইনেই বিচার করা সম্ভব। এ বক্তব্য দিয়ে আইন প্রতিমন্ত্রী সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য নোটিশদাতা বেনজীর আহমদকে অনুরোধ করেন।
প্রতিমন্ত্রীর অনুরোধে সাড়া দিয়ে বেনজীর আহমদ প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নেন। এরপর আইন প্রতিমন্ত্রীর অনুরোধে সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি প্রত্যাহারের জন্য ডেপুটি স্পিকার ভোটে দেন। কিন্তু অল্প কয়েকজন সাংসদ প্রস্তাব প্রত্যাহারের পক্ষে মৃদুস্বরে ‘হ্যাঁ’ উচ্চারণ করেন। সঙ্গে সঙ্গে মহাজোটের সব সাংসদ একযোগে দাঁড়িয়ে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন। মুহূর্তেই অশান্ত হয়ে ওঠে অধিবেশন কক্ষ। ফজলে রাব্বি মিয়া, আলী আশরাফ, মুজিবুল হক, মুহিবুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন সাংসদ ফ্লোর না নিয়েই চিৎকার করে ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকেন।
ফজলে রাব্বি মিয়া ফ্লোর নিয়ে বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা ৩০ লাখ সহযোদ্ধাকে হারিয়েছি। যুদ্ধাপরাধীরা ওই সময় প্রকাশ্য আমাদের মা-বোনদের সম্ভ্রমহানি করেছে। নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। এদের বিচার করতে জাতীয় সংসদেই সর্বসম্মতভাবে প্রস্তাব পাস হয়েছে। তাই এই প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করা হলে যারা যুদ্ধাপরাধী, যারা এ বিচারকার্যকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা সুযোগ পাবে। ষড়যন্ত্রকারীরা উৎসাহিত হবে। প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করা হলে সংসদকে অবমাননা করা হবে।’
এ সময় সরকারি দলের সব সাংসদ টেবিল চাপড়ে ফজলে রাব্বিকে সমর্থন জানান। উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সামাল দিতে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দাঁড়িয়ে বলেন, প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করা উচিত হবে না। বরং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ যত দিন শেষ না হচ্ছে, তত দিন পর্যন্ত প্রস্তাবটি স্থগিত রাখা যেতে পারে।
এ সময় চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ বলেন, প্রস্তাবটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে প্রস্তাব উত্থাপনকারী সাংসদ নিজেই প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করার কথা বলেছেন। এখন এটি গ্রহণ বা প্রত্যাহার করার এখতিয়ার সম্পূর্ণ স্পিকারের। ফজলে রাব্বিসহ সদস্যরা আবার একযোগে দাঁড়িয়ে এর বিরোধিতা করেন। তীব্র হইচইয়ের এ পর্যায়ে পাঁচটা ৪০ মিনিটে স্পিকার আবদুল হামিদ অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করে সভাপতির দায়িত্ব নেন।
স্পিকার বলেন, ‘মন্ত্রী বললেও প্রস্তাবটি আমি ভোটে দেব। সদস্যরা ভোট দিয়ে যদি প্রস্তাবটি গ্রহণ করেন, তবে তা গৃহীত হবে। আর প্রত্যাহারের পক্ষে ভোট দিলে প্রস্তাবটি প্রত্যাহার হবে। এ নিয়ে প্রতিবাদের কিছু নেই।’
এ সময় স্পিকার প্রস্তাব উত্থাপনকারী বেনজীর আহমদকে ফ্লোর দিয়ে জানতে চান, তিনি প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নিতে চান কি না। জবাবে বেনজীর আহমদ বলেন, ‘আমি প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নিতে চাই না। আমি যে প্রস্তাব এনেছি, তা দেশের মানুষের ৪০ বছরের পুঞ্জীভূত দুঃখ-বেদনার বহিঃপ্রকাশ। এ সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি গ্রহণ করার জন্য আমি সংসদে দাবি রাখছি।’
এরপর প্রস্তাবটি ভোটে দিলে তা সর্বসম্মতভাবে পাস হয়। এমনকি প্রস্তাব প্রত্যাহারের অনুরোধকারী আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামও প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেন।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক এবং সংসদবিষয়ক গবেষক নিজাম উদ্দিন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, এ ধরনের ঘটনা সংসদের ইতিহাসে নেই। সাধারণত মন্ত্রীরা প্রত্যাহারের অনুরোধ করলে সাংসদেরা তার বিপক্ষে ভোট দেন না। এর আগে পঞ্চম সংসদে সরকারি দলের বিপক্ষে কোস্টগার্ড-সম্পর্কিত একটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব পাস হয়েছিল। সেদিন সংসদে সরকারি দলের সদস্যরা সংখ্যায় কম ছিলেন। শেষ পর্যন্ত বিরোধী দলের ভোটে সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি গৃহীত হয়ে যায়।
আরেকটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব: প্রতিটি উপজেলা সদরে একটি করে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করার ব্যাপারে অন্য একটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গতকাল গৃহীত হয়। এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন জুনাঈদ আহমেদ পলক।

পাঠকের মন্তব্য


MD.SHAHINUZZAMAN
MD.SHAHINUZZAMAN
২০১২.০২.১৭ ০২:১৮
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা দিয়েছে আওয়ামী লীগ নিজেই। শাস্তি হওয়া সাত শতাধিক অপরাধীকে তারা ছেড়ে দিয়েছে।
MD.SHAHINUZZAMAN
MD.SHAHINUZZAMAN
২০১২.০২.১৭ ০২:২১
Funny parliament by the combination of funny MP&Ministers of present government.
repon
repon
২০১২.০২.১৭ ০২:২২
it was drama,all mp in parliament are actors,and the city gen of the country are views
badrul chowdhury
badrul chowdhury
২০১২.০২.১৭ ০২:৫৩
জনগণ নাক দিয়ে ভাত খায় নাকি যে আওয়ামী নাটক বুঝবেনা !
Moscow-Biltu
Moscow-Biltu
২০১২.০২.১৭ ০৩:১৪
এই আইন বিরোধী দল দমনের হাতিয়ার,
ashek ullah
ashek ullah
২০১২.০২.১৭ ০৩:২২
Eyewash! Historical model created by our respective law makers. Good, some things they have done in againest of the government and its policy, as it is informed by one of the goverment minister. If they take some moderate steps, it will be helpful for the nation. We may hope , they will open their eyes upward & downwods.
Abdullah Al-Mamun. রংপুর।
Abdullah Al-Mamun. রংপুর।
২০১২.০২.১৭ ০৪:১৪
সরকারের বিরুর্দ্ধে অবস্থান নিয়ে সংসদে প্রস্তাপ গ্রহন হওয়ার ক্ষেত্রে ইতিবাচক দিক রয়েছে বলে তা সম্ভব হয়েছে । স্বাগত জানাই ।
salim reza
salim reza
২০১২.০২.১৭ ০৪:২১
This is a very nice Awami Drama.
akash ahmed
akash ahmed
২০১২.০২.১৭ ০৪:৪০
বিস্মিত।গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের অগ্রগতি দেখে ভালই লাগছে।আইনটি যেন খারাপ কাজে ব্যবহৃত না হয়।
ibne mizan
ibne mizan
২০১২.০২.১৭ ০৪:৫০
দেশে কি কোনো উন্নয়ন হবে, নাকি এসব কিচ্ছা কাহিনী চলতে থাকবে? কবে যে দেশে উন্নয়নের হাওয়া লাগবে কে জানে!
Ahmed Sajury
Ahmed Sajury
২০১২.০২.১৭ ০৪:৫৪
বিরোধীদল বিহীন একটা সংসদে সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ হবে এমনটাতো শয়তানেও বিশ্বাস করবে কিনা সন্দেহ হয়
২০১২.০২.১৭ ০৫:১৯
কামরুল যে এত ভাল অভিনয় করিতে পারেন সেটা তো আগে জানিতাম না । গতকাল সংসদে খুব সুন্দর সাজানো গল্প দিয়ে একটি নাটক পরিবেশিত হইল । নাটক দেখিয়া আমরাও বুঝিতে পারিলাম আওয়ামী লীগ সরকার কেন এত সুন্দর একটি নাটক সংসদে উপহার দিয়াছেন । সংসদে এইবারই প্রথম একটি নাটক পরিবেশিত হইল । বাকী চরিত্রে অন্যান্য অভিনেতারাও ভাল অভিনয় করিয়াছেন । আমার বিশ্বাস অদূর ভবিৎতে দেশে নাটক ও চলচ্চিত্র অঙ্গনে নায়ক-নায়িকা শিল্পীর অভাব না ঘুচাতে পারিলেও ভিলেন ও চতুরতার অভিনয়ের জন্য শিল্পীর অভাব হইবে না । তখন আমরা বলিউডের মত নাটক ও চলচ্চিত্র তৈরি করিয়া সমগ্র পৃথিবীতে পরিবেশনের মাধ্যমে বৈদেশিক অর্থ উপার্জন করিয়া দেশ ও দশের উন্নতি সাধন করিতে সক্ষম হইব । আপাতত,জনগণের উন্নতির জন্য সকল কাজ ফেলিয়া সাংসদরা এখন ব্যস্ত হইয়া গেছেন কেমন করিয়া আগামী দুই বছর পর আবারও সংসদে আসা যায় সেই চেষ্টাই করিতেছেন । ষড়যন্ত্র করিয়া জনগণকে এমন গ্যাঁড়াকলে ফেলিতে চাইছেন যেন জনগণ মুখ খুলিতে না পারে ।
সুকানি
সুকানি
২০১২.০২.১৭ ০৬:০০
???দাদার কবর কোথায়, আর দাদি কাঁদছে কোথায়, >>>>>
আমাদের দেশের নীতি-নিধারকদের এতো আবেগ!!!! জীবিতদের জন্য এর ১ভাগ থাকলেও পদ্মা সেতুর কাজটা এতোদিনে অন্তত শুরু হয়ে যেত।
উল্লাস জায়েদ
উল্লাস জায়েদ
২০১২.০২.১৭ ০৬:০৫
সংসদেতো কোন বিরোধী দল নাই। তাহলে সরকারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গেল কিভাবে? নাটক আর কত দেখাবে?
ranjit kumar bala
ranjit kumar bala
২০১২.০২.১৭ ০৬:০৭
সরকারী দলের বিশাল বড় চালাকি। খুব ব্যয়বহুল না হলেও শ্রমবহুল নাটক।
suman chowdhury
suman chowdhury
২০১২.০২.১৭ ০৬:২৪
ভালো ! ভালো বল্লাম এই জন্য যে , এটা গনতন্ত্রর শুভ লক্ষণ।
Jamil
Jamil
২০১২.০২.১৭ ০৭:০৬
What a drama inside the Parliament!!! Awamileg is acting like a clever crow!!!!
MD ASAD ULLAH
MD ASAD ULLAH
২০১২.০২.১৭ ০৭:০৯
"আমি যে প্রস্তাব এনেছি, তা দেশের মানুষের ৪০ বছরের পুঞ্জীভূত দুঃখ-বেদনার বহিঃপ্রকাশ" আহারে দেশ প্রেমরে !!! সীমান্তে বি.এস. পাখির মত গুলি করে বাঙ্গালীদের হত্যা করছে, তা চোখে পড়লো না। দেশ প্রেম না বলে এটাকে সতিনের প্রেম বলা যায়।
Md. Shafiqul I Bhuiyan
Md. Shafiqul I Bhuiyan
২০১২.০২.১৭ ০৮:৩৩
'বিচারে বাধা কথাটির সংজ্ঞা কি, সেটা নির্ধারিত হলে ভাল হত। এখন তাজউদ্দিনের নাতিকে পেটাচ্ছে তখন সবাইকে পেটাবে বলে আশংকা হয়। যার চেহারাই অপছন্ধ হবে তাকে নিয়ে ভরে দিবে !
Mamunur Rahman
Mamunur Rahman
২০১২.০২.১৭ ০৯:১০
waw... what a drama!!!
২০১২.০২.১৭ ০৯:১৯
Sweet talkers and booty lickers put party in danger.
২০১২.০২.১৭ ০৯:২১
আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি প্রত্যাহারের অনুরোধ করলে নোটিশদাতা সরকারদলীয় সাংসদ বেনজীর আহমদ তা প্রত্যাহার করে নেন। মনে হয় এরাও যুদ্ধাপরাধীদের দলের এদেরও আইনের আওতায় আনা হোক তা না হলে বাংলার মানুষ মনে করবে এটা মহাজোট সরকারের সাঁজানো না...................ট...................ক।
mohammad rahman
mohammad rahman
২০১২.০২.১৭ ০৯:৩৩
সরকার দলীয় সনএাসীদের বিচারে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে আগামিতে সংসদেআর একটি প্রস্তাব গৃহীত হলে আমরা অবশ্যই বিশ্বাস করব সরকার সমাজে শান্তি প্রতিষঠায় বদধপরিকর এবং জাতি সরকারকে প্রানঢালা অভিননদন জানাবে !
mahfuza bulbul
mahfuza bulbul
২০১২.০২.১৭ ০৯:৩৯
বিচারে বাধা দেওয়াটাই তো আইনত দণ্ডনীয় কাজ।বাধাটা কীভাবে আসলে সেটা কথিত বাধা হিসেবে গণ্য হবে ? বিচার প্রক্রিয়া নিয়া সমালোচনা করলেও কি আইনের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে ! সাধারণ মানুষের অবগতির জন্য বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া দরকার ।নয়তো অনেকে না বুঝার কারণে ফেঁসে যেতে পারে ।
Azizur Rahman
Azizur Rahman
২০১২.০২.১৭ ০৯:৫৮
নিজের ফানদে আওয়ামী লীগ নিজেই পরবে । যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধাদানকারি হিশাবে তাদের ে বিচার হবে । জামায়াতে ইসলামীকে পাশে বসিয়ে রাজনীতি করার জবাব েকদিন দিতে হবে ।
Raju Hasan
Raju Hasan
২০১২.০২.১৭ ১০:০৬
আওয়ামলীগ যা করছে তা অতি ভাড়াভাড়ি ছাড়া কিছু নয়। দেশ উন্নয়নের খবর নাই শুধু খামাখা এই বিচার হেই বিচার হাজার বিচার এসব বিচার করতে গিয়ে যে অনেক অবিচার হচ্ছে আর দেশের বারোটা তেরটা বাজছে তার খবর রাখছেনা।
২০১২.০২.১৭ ১০:১২
They staged a drama.
Arifullah
Arifullah
২০১২.০২.১৭ ১০:৫৩
আমাদের দেশের গনমাধ্যমগুলো , এই আইনের অপপ্রয়োগের স্বীকার হওয়ার সম্ভাবনা আছে , আর যদি তাই হয় তাহলে তা হবে আওয়ামীলীগের জন্য আত্বঘাতী সিদ্ধান্ত। আর রাজনৈিতক অসি্থরতা তো ১০০% বেড়ে যাবে।
Emrunur Rashid
Emrunur Rashid
২০১২.০২.১৭ ১১:১৯
nice Awami Drama
Md. Abdullah Al Mamun
Md. Abdullah Al Mamun
২০১২.০২.১৭ ১১:৩০
এই সরকারের আমলে মনে হয় না যুদ্ধ অপরধীদের বিচার হবে। সরকার মুখেই ষোলআনা কাজের বেলা শুন্য!!!
shobuj
shobuj
২০১২.০২.১৭ ১১:৩৪
Very typical Awami drama..they are doing good "natok" with nation for last three years
Ferdous Alam Siddique Russell
Ferdous Alam Siddique Russell
২০১২.০২.১৭ ১১:৪৮
নাটক...
Dr.Imran H Sarker
Dr.Imran H Sarker
২০১২.০২.১৭ ১২:৩৭
যুদ্ধাপরাধীদের কলুসিত নিঃশ্বাসমুক্ত বাংলাদেশ চাই আর চাই ধর্মান্ধ সন্ত্রাসমুক্ত রাজনীতি । গনতন্ত্রের পথে আরেকধাপ অগ্রযাত্রাকে স্বাগত জানাই । সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া হত্যা, গুমের সাথে যুদ্ধাপরাধী দোষরদের প্রশিক্ষিত সন্ত্রাসীদের সংশ্লিষ্টতা তদন্তের অনুরোধ করছি ।
A Rahman
A Rahman
২০১২.০২.১৭ ১৩:০৩
Another drama directed by Hasina
Md.Shoriful Huq
Md.Shoriful Huq
২০১২.০২.১৭ ১৩:৫২
সরকারের অবস্থানের বাইরে সিদ্ধান্ত প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের সংসদীয় ইতিহাসে এটিই প্রথম।দেশে আর কি হবে....
amjad khan
amjad khan
২০১২.০২.১৭ ১৪:১৩
This is bad news for our country.
মোবারাক সরকার
মোবারাক সরকার
২০১২.০২.১৭ ১৪:১৫
সরকার বলতে প্রথম আলো কাকে বুঝাতে চাইলো বুঝতে পারলাম না । সরকার দলীয় সাংসদ-দের ইচ্ছায় গঠীত আইনকে যদি সরকারের ইচ্ছার বাইরের আইন বলা হয় তাহলে সরকার কে বা কারা সেটা বিস্তারিত লেখার জন্য প্রথম আলোকে অনুরোধ করলাম ।
Mustafiz Rahman
Mustafiz Rahman
২০১২.০২.১৭ ১৪:২৫
সরকারী দল দেশের মানুষকে প্রiয়শই হাস্যকর কৌশল নিয়ে আহামমক বানানোর চেষটা করেন । এবার সংসদে এমনই একটি নাটকীয় মহড়া হয়ে গেল !!!
sumon
sumon
২০১২.০২.১৭ ১৫:০১
দেশের আর কোন অপরাধের বিচার বাধা দিলে তা কি অপরাধ ?তার বিচারে কোন আইন আছে কিনা ,আমার জানা মতে যে কোন বিচারে বাধা দেওয়া অপরাধ ,তাহলে এই আইনের মাজেজা কি ?দয়া করে কেউ কি জানাবেন
zahir
zahir
২০১২.০২.১৭ ১৫:০৪
আর কত নাটক দেখতে হবে এ দেশের জনগনকে ?
repon
repon
২০১২.০২.১৭ ১৫:৩২
there are no such fault in criminal law.but when such law is in enacted few fault may be in natural,parliamentarian should be remove this fault by d abet,it is there duty.this law was enacted before 40ty years ago.so it is backdated low.local and global y many organization such as UNO criticism this law.it is essential for the fulfill meant of law .it was very undemocratic decision,we lost our democratic image in international area.it was prove that ruling party want capital punishment by hook or cook,they fared and not tolerate criticism.you stop local voice,by your undemocratic power,but how stop global voice,i think this decision bad influence this trial.
Shamim Ahsan
Shamim Ahsan
২০১২.০২.১৭ ১৫:৪২
Just সাজানো নাটক। জাতীয় সংসদ শব্দটি এখন আর আকর্ষণ করে না।
Mia Mohammed Faruk
Mia Mohammed Faruk
২০১২.০২.১৭ ১৬:২৩
Let us know the definition and explanation of the law. So what will be about the lawyer of the war criminals?
Mamun
Mamun
২০১২.০২.১৭ ১৬:৫৮
কালে কালে আরও কত নাটক দেখব.. হা হা হা হা ... মানুষ কি এতই বোকা যে এইসব নাটক বোঝার ক্ষমতা ও তাদের থাকবেনা...!!!???
anisur rahman
anisur rahman
২০১২.০২.১৭ ১৮:১৮
বিচার করতে চাইলে বিচার করেন , দয়া করে বিচার কাজকে তামাশা বানাই পেলবেন না ।তখন জনগন মনে করবে সরকার নিজেই বিচারে বাধা দিচ্ছে ।
repon
repon
২০১২.০২.১৭ ১৮:২১
preparation of coming Balkhash,wonderful parliament,now mohajot government divided two part.one is bangladesh Ahwamelig who play role ruling party.other rest of the party whores Elected by shamble of naouka,they play role as a position.may be they representative .05%vot(left party), they(left and jatio party) want alternative of Bnp.for this reason they act this drama,but people of bangladesh are not fool.wait 1 years 7 month?
repon
repon
২০১২.০২.১৭ ১৮:৩৫
preparation of coming "Bakshal",wonderful parliament,now mohajot government divided two part.one is Bangladesh Ahwamelig who play role ruling party.other rest of the party whores Elected by shamble of naouka,they play role as a position.may be they representative .05%vote(left party), they(left and jatio party) want alternative of BNP.for this reason they act this drama,but people of Bangladesh are not fool.wait 1 years 7 month?
Nasir U Ahmed Mithu
Nasir U Ahmed Mithu
২০১২.০২.১৭ ২০:২৫
বিচার বিচার বিচার.......এই বার মশার বিচারের বেবসতা করেন । ঢাকা সিটি ২ ভাগ করলেন , কাজ ত কিসু করতাসেন না । মশার কামর আর কত খাব ? নাটক সিনেমা দেকতে অর ভালোলাগেনা ।
repon
repon
২০১২.০২.১৭ ২২:৩২
please don't use this issue political,i think government walk this way,when people of Bangladesh fell that this issues use political,Government does not want real, free,and fair trial,then people become boring and fad up,i think this situation may be contain,then people could not think who was ware criminal and who was not,they demand "vat de haramjada noyle manchitro khabo"( a famous statement during72-75),please don't create this situation,(country may be run this way)
২০১২.০২.১৭ ২২:৪১
আওয়ামী লিগে আর আওয়ামী পন্থি নাই। এরা রাজনিতি করে না করে দলবাজি। বিএনপি যারা তারাও ১০০ % দলবাজ। আসুন আমরা নতুন মানুষ যাদের কারও প্রতি ঘৃণা নাই শুধু দেশের জন্য মমতা আছে এমন মানুষ বের করি।

No comments: